দিগন্তের আলো ডেস্ক :
করোনার বিরুদ্ধে প্রাথমিক সুরক্ষা হিসেবে সাবান-পানিই সবচেয়ে বেশি কার্যকর। কিন্তু বিশ্বের প্রায় ৩০০ কোটি মানুষের হাতেই সাবান-পানি নেই।
সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে। এ দুই মহাদেশের বেশিরভাগ মানুষের জন্যই পর্যাপ্ত পানি নেই। বৃহস্পতিবার এক রিপোর্টে এ বিষয়ে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।
করোনার মহামারী বিশ্বজুড়ে ১৬৫টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষাধিক। মারা গেছে ৯ হাজার।
প্রায় দুই মাস তাণ্ডব চালানোর পর এ মুহূর্তে চীনে এর প্রকোপ কমে এসেছে। মহামারী ঠেকাতে কঠিন লড়াই করছে ইউরোপের দেশগুলো। লাখ লাখ মানুষকে ঘরবন্দি করে ফেলেছে। বন্ধ করে দিয়েছে সীমান্ত ও সব ধরনের যোগাযোগ।
ভাইরাসটি এখন তার হাত প্রসারিত করেছে এশিয়া ও আফ্রিকার দরিদ্র অঞ্চলগুলোতে। এ দুই মহাদেশের বহু দেশই ইতিমধ্যে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তারপরও সংক্রমণ থামছে না। অতি দরিদ্র, দুর্বল অবকাঠামো ও নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কারণে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, হাতে নোংরা দৃশ্যমান হলে সাবান-পানি দিয়ে ধুতে হবে। হাতের নোংরা দৃশ্যমান না হলে অ্যালকোহলসমৃদ্ধ হ্যান্ড রাব (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) অথবা সাবান-পানি দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে। কিন্তু জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ দুই মহাদেশের ৪০ ভাগ মানুষেরই তথা ৩০০ কোটি জনগণের হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নেই।
বিশ্বের ৩০০ কোটি মানুষের হাতেই সাবান-পানি নেই
দিগন্তের আলো ডেস্ক :
করোনার বিরুদ্ধে প্রাথমিক সুরক্ষা হিসেবে সাবান-পানিই সবচেয়ে বেশি কার্যকর। কিন্তু বিশ্বের প্রায় ৩০০ কোটি মানুষের হাতেই সাবান-পানি নেই।
সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে। এ দুই মহাদেশের বেশিরভাগ মানুষের জন্যই পর্যাপ্ত পানি নেই। বৃহস্পতিবার এক রিপোর্টে এ বিষয়ে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।
করোনার মহামারী বিশ্বজুড়ে ১৬৫টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষাধিক। মারা গেছে ৯ হাজার।
প্রায় দুই মাস তাণ্ডব চালানোর পর এ মুহূর্তে চীনে এর প্রকোপ কমে এসেছে। মহামারী ঠেকাতে কঠিন লড়াই করছে ইউরোপের দেশগুলো। লাখ লাখ মানুষকে ঘরবন্দি করে ফেলেছে। বন্ধ করে দিয়েছে সীমান্ত ও সব ধরনের যোগাযোগ।
ভাইরাসটি এখন তার হাত প্রসারিত করেছে এশিয়া ও আফ্রিকার দরিদ্র অঞ্চলগুলোতে। এ দুই মহাদেশের বহু দেশই ইতিমধ্যে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তারপরও সংক্রমণ থামছে না। অতি দরিদ্র, দুর্বল অবকাঠামো ও নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কারণে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, হাতে নোংরা দৃশ্যমান হলে সাবান-পানি দিয়ে ধুতে হবে। হাতের নোংরা দৃশ্যমান না হলে অ্যালকোহলসমৃদ্ধ হ্যান্ড রাব (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) অথবা সাবান-পানি দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে। কিন্তু জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ দুই মহাদেশের ৪০ ভাগ মানুষেরই তথা ৩০০ কোটি জনগণের হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নেই।