লক্ষ্মীপুরে ভালোবাসার উজ্জ্বল আলোকধারায় স্নাত হতে চান পুলিশ সুপার ডঃ এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান

লক্ষ্মীপুর

দিগন্তের আলো ডেস্ক
ডঃ এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান একজন আদর্শ সৈনিকের নাম, সন্ত্রাস-মাদক ও জঙ্গিবাদ বিরোধী এক অকুতোভয় যোদ্ধার নাম, নিবেদিত প্রাণ একজন মানব সেবকের নাম, “শান্তি-শৃঙ্খলা-নিরাপত্তা ও প্রগতি” এ স্লোগানকে বুকে ধারন করা আত্মনিবেদিত এক মহান পুরুষের নাম।
যিনি জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় আছেন আপোষহীন। সৃষ্টির স্পন্দিত আবেগ নিয়ে তিনি ছুটে বেড়াচ্ছেন জীবনের শ্যামল প্রান্তরে মানবের নিরাপত্তায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় লক্ষ্মীপুরের বিস্তৃত উপত্যকায়। তাঁর অবিশ্রান্ত পথচলা যেন শেষ হবার নয়, হয়তো লক্ষ্মীপুরবাসীর ভালোবাসার উজ্জ্বল আলোকধারায় আজীবন স্নাত হতে চান বলেই ছুটে চলেছেন লক্ষ্মীপুরের হাটে-মাঠে-ঘাটে, শহর থেকে গ্রামে, গলি থেকে রাজপথে অসহায় নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষের মাঝে। মানসিক ঐশ্বর্য স্বচ্ছল এ মানুষের হাতেই গড়ে উঠেছে জেলার শক্তিশালী পুলিশ বাহিনী। অশান্ত লক্ষ্মীপুর এখন পুরোপুরি শান্ত।
ডঃ এ.এইচ.এম কামরুজ্জামানকে নিয়ে লিখতে গিয়ে অস্কার ওয়াইল্ড এর একটি কথা মনে পড়লো। অস্কার ওয়াইল্ড বলেছিলেন- “আমরা সবাই পড়ে আছি নর্দমায়, তবু আমাদেরই মধ্যে কারো কারো চোখ নক্ষত্রের দিকে!”
ডঃ এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান হচ্ছেন তেমন একজন আলোকিত মানুষ, যার চোখ তাকিয়ে থাকে নক্ষত্রের দিকে। কণ্টকমুকুট মাথায় নিয়েও যিনি লক্ষ্মীপুরের অসহায় নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষদের একটু আইনী সহযোগীতা দেওয়ার আশায়, তাদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য নিরন্তর সাধনা করে যাচ্ছেন। লক্ষ্মীপুরের পুলিশ বাহিনীকে শক্তিশালী করতে বছরখানেক পূর্বে যোগদানের পর থেকেই নিজের মেধার সর্ব্বোচ্চ বিলিয়ে দিচ্ছেন তিনি। উদ্দেশ্য, লক্ষ্মীপুর হবে দেশের সবচেয়ে সুখী, সমৃদ্ধ, শান্তির জেলা।
এ পর্যন্ত ওনার কর্মকান্ড বিচার-বিশ্লেষনে নির্দ্ধিধায় বলা যায় ওনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখা থাকবে লক্ষ্মীপুরের ইতিহাসে। পুলিশ বাহিনীর অহংকার, মেধা আর প্রজ্ঞার বিচারে অনন্য প্রতিভাধর, সৎ, সুদক্ষ, চৌকস, বুদ্ধদিীপ্ত, মিষ্টভাষী, বিচক্ষণ পুলিশ সুপার ডঃ এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান পাহাড়ের মত দৃঢ়চেতা সম্পন্ন এক উপমেয় মানুষ।
তাঁর স্বপ্ন একটাই সুখী, সমৃদ্ধ, আলোকিত, শান্তির লক্ষ্মীপুর গড়া। আন্তরিকভাবে প্রত্যাশা করেন জেলাবাসীর জীবনটা যেন সুন্দর, স্বার্থক ও অর্থবহ হয়।
অসহায় নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষকে আইনী সেবা করে তিনি ধন্য হতে চান। তিনি নিজ মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবেন আমাদের মাঝে অনন্তকাল।
প্রত্যাশা করি তিনি যেন সৃষ্টিতত্ত্বের মহিমা হৃদয়াঙ্গম করে সত্য, সুন্দর ও সততাকে সামনে রেখে, নান্দনিক বাস্তবতায় তাঁর বোধ ও অনুভূতিতে দৃশ্যময় প্রানময়তা সৃষ্টি করতে পারেন। মহান আল্লাহর কাছে তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবন কামনা করেন জেলাবাসী।
মণিরামপুর (যশোর) : ধানক্ষেত থেকে ঘরে তোলার মুহূর্তে আকস্মিক বৃষ্টিতে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। ধানের বাম্পার ফলন আর বাজার দর ভালো থাকায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটলেও প্রকৃতির বৈরী আচরণে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। ধানের পাশাপাশি খরচ পুষিয়ে নিতে বিচালি (গো-খাদ্য) বিক্রি করে থাকেন কৃষক। কিন্তু সেখানেও এবার দেখা দিয়েছে বিপত্তি। ক্ষেতে পানি জমায় গো-খাদ্যের উপযুক্ত করা নিয়েও চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।

বরিশাল অফিস : বরিশালের হিজলা উপজেলার মেমানিয়া ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে একটি যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবে গেছে। দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন, গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত হযরত আলী বেপারীর ছেলে আব্দুর রব বেপারীর (৬০)। একই গ্রামের সালাম ভূঁইয়ার নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলে রাজীব ভূঁইয়া। অপর যাত্রীরা সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হয়েছে। বুধবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে হিজলা থানার ওসি অসীম কুমার সিকদার জানান, গোবিন্দপুর থেকে শাওড়াগামী একটি যাত্রীবাহী ট্রলার ১৪ জন আরোহী নিয়ে মেঘনা নদী পার হচ্ছিল। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আকস্মিক ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় চালক ও ১১ জন যাত্রী সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন যাত্রী নিখোঁজ ছিল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *