দিগন্তের আলো ডেস্ক ঃ-
লক্ষ্মীপুররে রায়পুর সরকারি স্কুলরে দুই শক্ষিক ছুটি না নয়িে বদিশে (নদোরল্যান্ডস) চলে গছেনে। অফসিয়িাল ছুটি না নওেয়ায় দুই শক্ষিককে স্বশরীরে হাজরি হয়ে জবাব দওেয়ার নর্দিশেনা (শোকজ) দয়িছেনে সহকারী শক্ষিা র্কমর্কতা।
দুই শক্ষিক হলনে- উপজলোয় উত্তর চরবংশী ইউনয়িন খাশরেহাট বাজার (ক্রমকি নং-২১, বদ্যিালয় গ্রটে-(এ), ঊগওঝ কোড-(১৩৭০৭), চরবংশী সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয়রে সহকারী শক্ষিক ইকরাম হোসনে ও প্রধান শক্ষিক মো. মোস্তফা কামাল।
তারা দুই মাসরে চকিৎিসা ছুটতিে যান এবং র্কতৃপক্ষরে অনুমতি ছাড়াই কোন ঘঙঈ না নয়িে বদিশেে চাকররি উদ্দশ্যেে চলে যান।
চরবংশী প্রাথমকি বদ্যিালয় ও শক্ষিা অফসি সূত্রে জানা যায়, স্কুলরে ১১ জন শক্ষিকদরে মধ্যে ৩ জনই ছুটতিে রয়ছেনে। তাদরে মধ্যে সাবনিা নামরে একজন সহকারী শক্ষিক ৬ জুন থকেে মাতৃত্বকালীন ছুটতিে রয়ছেনে। সহকারী শক্ষিক ইকরাম ৫ সপ্টেম্বের থকেে ৪ নভম্বের র্পযন্ত এবং প্রধান শক্ষিক মোস্তফা কামালও ৫ অক্টোবর থকেে ৪ ডসিম্বের র্পযন্ত দশেরে মধ্যে চকিৎিসাজনতি ছুটতিে থাকবনে বলে দরখাস্তে লখো রয়ছে।ে
স্কুলরে শক্ষিকদরে হাজরিা খাতা দখেতে চাইলে র্কতৃপক্ষরে অনুমতি ছাড়া দখোনো যাবে না বলে সাংবাদকিদরে তথ্য নতিে শক্ষিা অফসিরে অনুমতি লাগবে বলে জানান সহকারী শক্ষিক মাহমুদুর রহমান।
তনিি বলনে, সহকারী শক্ষিক ইকরাম ও প্রধান শক্ষিক মোস্তফা কামাল চকিৎিসাজনতি ছুটতিে আছনে। এখন কোথায় আছনে তা আমাদরে জানা নইে।
তবে স্থানীয় সূত্রে বলছ,ে ওই দুই শক্ষিক বদিশেে মথ্যিা চকিৎিসা ছুটি নয়িে বদিশে যাওয়ার বষিয়ে সহকারী শক্ষিক মাহমুদুর রহমান মুরাদরে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সহযোগতিা রয়ছে।ে
সহকারী শক্ষিক ইকরাম হোসনেরে বাবা বলনে, ইকরাম চকিৎিসার জন্য নদোরল্যান্ডসে গয়িছেনে। আমার ছোট ছলেে ডাক্তার সে এবং আমার ময়েে নদোরল্যান্ডসে বসবাস করনে। ইকরাম তাদরে কাছে চকিৎিসার জন্য গছেনে।
প্রধান শক্ষিক মোস্তফা কামালরে স্ত্রী রোকসানা বলনে, আমার স্বামী র্বতমানে ঢাকা মডেকিলেে চকিৎিসাধীন রয়ছেনে। মোস্তফা কামালরে ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে ফোন দওেয়া হলে তার ব্যবহৃত সমিটি বন্ধ পাওয়া যায়। মডেকিলেরে কত নাম্বার বডেে চকিৎিসা নচ্ছিনে তাও জাননে না তার স্ত্রী।
তবে তার এক প্রতবিশেী জানান, মোস্তাফা কামাল কয়কে দনি র্পূবে নদোরল্যান্ডসে চাকররি উদ্দশ্যেে গছেনে। এর আগওে মোস্তাফা কামাল ৩ মাস নদোরল্যান্ডসে গয়িে চাকরি করে আবার দশেে এসে স্কুলরে চাকরি করনে। এখন আবারো চলে গছেনে।
দুজন শক্ষিক দশেরে বাইরে যাওয়ার বষিয়ে স্কুল ম্যানজেংি কমটিরি সভাপতি মো. জহরিুল ইসলাম বলনে, আমি জানি তারা চকিৎিসাজনতি ছুটতিে আছনে; কন্তিু কোথায় আছনে তা জানা নইে।
এ বষিয়ে উপজলো প্রাথমকি শক্ষিা র্কমর্কতা ও চরবংশী ইউনয়িন ক্লাস্টার মো. টপিু সুলতান বলনে, সহকারী শক্ষিক ইকরাম ও প্রধান শক্ষিক মোস্তফা কামাল তারা দুজন দশেরে মধ্যে ৬০ র্কমদবিসরে জন্য চকিৎিসাজনতি ছুটতিে রয়ছেনে। তাদরে বদিশেে যাওয়ার অনুমতি নইে। প্রধান শক্ষিক মোস্তফা কামাল চাকররি শুরুতওে অনুমতি ছাড়া তনি মাস অনুপস্থতি ছলিনে। তনি মাসরে অনুপস্থতি থাকায় তার ওপর দুই বছররে ইনক্রমিন্টে বন্ধ করে দওেয়া হয়ছে।ে সইে শাস্তি এখনো চলমান। এরই মধ্যে সে বদিশেে গয়িছেে কনিা সটো জানা নইে। বষিয়টি জানতে পরেে আবারো শোকজ করা হয়ছে।ে তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গলেে তাদরে বরিুদ্ধে বধিি মোতাবকে বভিাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হব।ে