রুবেল পাটোয়ারীকে আসন্ন মান্দারী ইউঃপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় ইউনিয়ন বাসী

চন্দ্রগঞ্জ লক্ষ্মীপুর

সাহাদাত হোসেন দিপু ঃ-
লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার আসন্ন ইউপি নির্বাচনে ১৪ নং মান্দারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রুবেল পাটোয়ারীকে যেকারণে চায় সাধারণ জনগণ চেয়ারম্যান। এদিকে সময় ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে মান্দারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীরা সম্ভাব্য দৌড় ঝাপ শুরু করেছেন। বিশেষ করে রুবেল পাটোয়ারী চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে ব্যাপকভাবে।চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা, মাঠঘাট, হাটবাজার সর্বত্র সাধারণ মানুষের মাঝে চলছে সরগরম আলোচনা। সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য তৎপরতা শুরু করেছেন। এলাকাবাসীর মতে, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় রুবেল পাটোয়ারীকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মান্দারী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে তাতে যোগ্য প্রার্থী
রুবেল পাটোয়ারী। তৃণমুল নেতাকর্মিদের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তিনি। তাকে মান্দারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে চান সাধারণ মানুষ। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করছেন তিনি।বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে সকলের কাছেই সুপরিচিত একজন নেতা। মান্দারী ইউনিয়নের সকল মানুষের সেবা করাই জীবনের লক্ষ্য ও একমাত্র আশা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রুবেল পাটোয়ারীর। সারা জীবন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আর্দশ নিয়ে রাজনীতি করেছেন তিনি। সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে সব সময় মানুষের পাশে থাকার ইচ্ছা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী
রুবেল পাটোয়ারীর। গরীবের বন্ধু ও সমাজ সেবক, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের প্রতি আন্তরিকতার সাথে কাজ করে চলছেন। তাই সকলেই ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে আপনজন হিসাবে চিনেন ও জানেন এই জনদরদী রুবেল পাটোয়ারীকে। তিনি রাজনীতি করেন মানুষের জন্য। যেমন বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রাক্কালে সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে। তাইতো মানবকিতাবোধ থেকে সকলের প্রসংশা কুড়িয়েছে তিনি। করোনা মহামারির শুরু থেকে অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রুবেল পাটোয়ারী দিগন্তের আলোকে বলেন, আমি মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে সর্বোচ্চ রাজনীতি বলে মনে করছি । করোনাভাইরাসের কারণে মান্দারী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিল হাজার হাজার মানুষ।পরে এই করোনাকালে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল তিনি । মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে আলো ছড়াচ্ছে রুবেল পাটোয়ারী তাইতো এখনও নিজ উদ্যোগে খেটে খাওয়া মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তুলে দিচ্ছেন খাবার । একেবারে তৃণমূলে সার্বিক পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে তিনি জানালেন,সাধারণ মানুষ তার আপনজন ।তার রাজনৈতিক যোগ্যতার পরিচয় ও দক্ষতার তৃণমূলের একজন কর্মী থেকেই আজকে মান্দারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে যোগ্য। সে নিজেকে সব সময় সধারণ মানুষেরই একজন মনে করে। তিনি সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের সব ধরনের সহায়তা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি মান্দারী ইউনিয়নের জনগণের গৌরব। তিনি নৈতিক গুণসম্পন্ন দক্ষ সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন মানবিক নেতা ও নিবেদিত প্রাণ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর উদাহরণ।তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণিত করে তিনি চেয়ারম্যান পদে যোগ্য । তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের ভোটের মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয় ব্যাক্তি হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত। তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি।অনেকজনের সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, তার নিকট যেকোনো সাধারণ নাগরিক যেকোন ধরনের সহযোগীতার জন্য স্মরনাপন্ন হলে তিনি তাদেরকে কখনও শূন্য হাতে ফিরিয়ে দেননি। তিনি তরুণ প্রজন্মকে সবসময় গুরুত্ব দিয়েছেন।তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দলএবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। তিনি মান্দারী ইউনিয়নের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে সকলের বিপদে পাশে দাঁড়িয়েছেন, বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডে সারাদিই ছুটে বেড়ান। ভোটের মাঠে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন । তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি এক মহান মানুষ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।তিনি তার উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।তার দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে সকলের কাছে নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন ।তার ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন ।তাই সে যেন মান্দারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হন এই দাবী জানিয়েছেন তরুণ প্রজন্ম ও সাধারণ জনগণ।নিজের পরিবারের প্রতি খুব একটা নজর নেই তাঁর। সকাল-সন্ধ্যা কেবলই ছুটে বেড়ান মানুষের কল্যাণে।খুঁজে ফিরেন অসহায় মানুষকে। গরীবদের চিকিৎসাসহ অসহায় মানুষের পাশে সব সময় দাঁড়ান। তাঁর আয়ের বেশির ভাগ টাকা তিনি মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেন।সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে বলেই তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ। রুবেল পাটোয়ারী বলেন ঘোড়া প্রতিক নিয়ে চেয়্যারম্যন নির্বাচিত হলে দীর্ঘদিনের অবহেলিত মান্দারী ইউনিয়নকে একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়নে রুপান্তরের করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এলাকাবাসির চাওয়া থেকেই তার নির্বাচন করার প্রত্যাশা বলে জানান তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *